বৃহস্পতিবার, মে ১৯, ২০২২
আজ সমাচার
">
  • হোম
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
  • দেশজুড়ে
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • সিলেট
    • বরিশাল
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
    • ঢলিউড
    • বলিউড
    • হলিউড
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • শিক্ষা
  • ব্যবসা-বাণিজ্য
  • বিবিধ
    • স্বাস্থ্য
    • ইসলাম ও জীবনযাপন
    • প্রবাসের কান্না
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • নাগরিক মন্তব্য
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
  • দেশজুড়ে
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • সিলেট
    • বরিশাল
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
    • ঢলিউড
    • বলিউড
    • হলিউড
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • শিক্ষা
  • ব্যবসা-বাণিজ্য
  • বিবিধ
    • স্বাস্থ্য
    • ইসলাম ও জীবনযাপন
    • প্রবাসের কান্না
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • নাগরিক মন্তব্য
No Result
View All Result
আজ সমাচার
No Result
View All Result

শিশুর বয়স ৬ বছর হওয়ার আগে স্কুলে পাঠাবেন না।

নিউজ ডেস্ক নিউজ ডেস্ক
3 years ago
নাগরিক মন্তব্য, বিবিধ, লাইফস্টাইল, শিক্ষা
0
শিশুর বয়স ৬ বছর হওয়ার আগে স্কুলে পাঠাবেন না।
Share on FacebookShare on Twitter

তাওহীদ আল-ইসলাম পাটোয়ারীঃশিশুশিক্ষা ও বিকাশ অত্যন্ত জটিল একটি প্রক্রিয়া। শিশুর যথাযথ শিক্ষা ও সঠিক বিকাশের মধ্য দিয়ে একটি শিশু নিজের স্থানটি দখল করে নেয়। একটি মানবশিশু শৈশব,বাল্য,কৈশোর,যৌবন- এই ধাপ গুলো দিয়েই অতিবাহিত হয়।এক ধাপ থেকে অন্য ধাপে যাওয়ার যে প্রক্রিয়াটা রয়েছে তা অত্যন্ত সূহ্ম ও সেনসেটিভ।বাচ্চাদের কাছে জগৎটা দুই ভাগে বিভক্ত।এক হলো মানুষ ও তার পরিবেশ প্রকৃতি।দ্বিতীয় হলো জড়।যে সকল জিনিসের সাথে শিশু বেড়ে ওঠছে তার উপর ভিত্তি করে শিশুর বিকাশ।

জন্মের দু থেকে তিন মাসের ভেতর শিশু তার মায়ের সাথে যোগাযোগ তৈরি করে।মাকে সে চিনতে পারে।মায়ের মুখের হাসি শিশুর মুখে ছড়িয়ে পড়ে।শিশু হাত,পা নেড়ে তার প্রতিক্রিয়া জানান দেয়।মায়ের মন খারাপ হলে শিশুর মনও খারাপ হয়ে যায়।মা চুমু খেলে আবার সে খলখল করে হেসে ওঠে।অর্থাৎ মায়ের সাথে শিশুর প্রথম দিকের দিন গুলোর গুরুত্ব আপরিসীম।শিশুর জন্ম থেকে তিন বছর পর্যন্ত যে শৈশবকাল রয়েছে ফরাসি মনস্তত্ত্ববিদরা বলছেন তা ত্রিশ থেকে পাঁয়ত্রিশ বছর পর্যন্ত মানুষকে প্রভাবিত করে।বাচ্চাদের আমরা প্রায় দেখে থাকি নিজের হাতের দিকে তাকিয়েই আছে । কিছু একটা যেনো খুঁজছে।আবার দেখি টেবিল থেকে জিনিস পত্র নিচে ফেলে দিচ্ছে।খেলনা ছুঁড়ে মারছে।বার বার কপাট লাগাচ্ছে। জানালা লাগাচ্ছে।গ্লাস,কাপ ইত্যাদি পেলেই ভেঙে ফেলছে।আমরা অনেক সময় এসব দেখে বিরক্ত হই।মূলত এসবের ভিতর দিয়ে শিশু জাগতিক জীবনের সাথে নিজেকে মিলিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে।পরিপার্শ্বিকতা বুঝতে চেষ্টা করে।তখন শিশুর মনোযোগ নষ্ট করা কোনো ভাবেই উচিৎ নয়।শিশু মা-বাবা বা বড়দের গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ এবং অনুসরণ করে।ঠিক একি রকম করে সে তার আশপাশের জড় বস্তুগুলোকেও পর্যাবেক্ষণ করে।এক থেকে তিন বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর যে পর্যবেক্ষণ সেখানে যেনো কোনো অশুদ্ধতা প্রবেশ না করে, তার জন্য পিতা মাতাকে সচেতন থাকতে হয়।যেমন শিশুর সামনে পিতামাতার ঝগড়া বা শিশুকে কোলে নিয়ে মায়ের কান্না অথবা মা কিংবা বাবার সাথে দাদা দাদির ঝগড়া ইত্যাদি শিশুকে দারুনভাবে প্রভাবিত করে।

প্রাক-স্কুল শৈশব বলা হয় তিন থেকে ছয় বা সাত বছর বয়সকে।এ সময় শিশু
শুধু পর্যবেক্ষণ নয় তার সাথে সাথে ব্যক্তিত্ব সর্ম্পকেও সচেতন হতে থাকে।আগে যে সব বিষয়ে সে লজ্জা পেতো না এখন সে সবে কিছুটা লাজুকতা কাজ করে।ধীরে ধীরে তা বাড়তে থাকে এবং মানুষের রুচিবোধ, মানুষের অভিপ্রায় ইত্যাদির ভেতর দিয়ে শিশু নিজেকে গড়ে তুলতে থাকে।এক থেকে তিন বছর বয়সে যখন কেউ তাকে ধমকাত তখন সে কাঁদতে শুরু করতো। এখন সে তা কিছুটা হলেও সহ্য করতে পারে।এ সময় সে দুরন্ত হয়ে ওঠে।মাঝে মাঝে নিজের অতীত গল্প করতে গিয়ে বলে ওঠবে ‘আমি যখন ছোট ছিলাম’ অর্থাৎ সে এখন নিজেকে বড় ভাবতে শুরু করেছে।এ সময়টা অত্যন্ত জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ । বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিশু মায়ের কাছে সামাজিকতার শিক্ষা, বাবার কাছে উদারতার শিক্ষা গ্রহণ করে। বাবা শিশুর কাছে দৃঢ়তার মূর্তপ্রতীক হয়ে ওঠে।তার বাবার নামে কেউ সমালোচনা করলে সমালোচক শিশুটিকে যতোই আদর করুক শিশু তার প্রতিবাদ করতে চেষ্টা করে।সে সময় গুলোতে শিশু ভিক্ষুক ও অসহায় মানুষের দিকে তীক্ষ্ণ নজরে তাকায়। সে প্রত্যাশা করে তার বাবা অথবা মা অসহায় মানুষটিকে কিছু সাহায্য করুক। যখন তারা অসহায় মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় তখন শিশু তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে এবং নিজের জন্য উদারতার বীজ সংগ্রহ করে নেয়।পিতা-মাতা যদি নিজের হাতে দান না করে শিশুর হাতে করাতে পারেন তবে তা শিশুমনে সবচেয়ে বড় ধরনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।এভাবে প্রত্যেকটি কাজ সে পর্যবেক্ষণ করে।তাই পিতা মাতা ও বড়দেরকে অবশ্যই শিশুর সামনে বেশি বেশি ইতিবাচক কাজ করতে হবে।এতে করে তার নৈতিকদিক গুলো জাগ্রত হতে থাকে।যা কখনো স্কুল থেকে পাওয়া যাবে না।

স্কুলে আমরা শিশুদের কেনো পাঠায়? বর্তমানে কেজি,নার্সারি স্কুল গুলোর আসলে প্রয়োজনীয়তা কতোটুকু? এই দুটো প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করা দরকার।প্রথম প্রশ্নের উত্তর যদি আমরা ঢালাও ভাবে দিয়ে থাকি তবে উত্তর হবে শিখার জন্য।তিন থেকে চার বছরের বাচ্চা গুলোকে কী শেখার জন্য আমরা স্কুলে পাঠাচ্ছি ? এক্ষেত্রে শিক্ষিত মা-বাবা ও অল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত মা-বাবার উত্তর ভিন্ন হয়।

শিক্ষিত মা বাবা বলবেন স্কুলে যাওয়া আসার একটা অভ্যেস হবে,পেন্সিল ধরতে শিখবে, একটু আধটু লিখবে।কিছু শব্দ শিখবে।সবচেয়ে বড় কথা ডিসিপ্লিন শিখবে ইত্যাদি।

অশিক্ষিত বা কম শিক্ষিত মা-বাবা বলবেন কেজি নার্সারিতে পড়লে বাচ্চা গোড়া থেকে শক্ত হয়ে ওঠবে।অথবা পাশের বাসার ভাবি তার বাচ্চাকে দিয়েছেন তাই আমরাও দিলাম যেহেতু ওরা একি বয়সী।

শ্রদ্ধেয় অভিভাবকরা একটু ভেবে দেখুনতো এই যে উত্তর গুলো তা কি বাসায় সমাধান করা সম্ভব নয় ? আপনি চাইলে বাচ্চাকে কোলে বসিয়ে বসিয়ে পেন্সিল ধরা,অক্ষর চেনানোর কাজটা সেরে ফেলতে পারেন।এর জন্য স্কুলের প্রয়োজন পড়ে না।তিন থেকে ছয় বছরের বাচ্চার জন্য কী কী ডিসিপ্লিন হতে পারে তা কি ভেবে দেখেছেন ? আর ঐ সকল ডিসিপ্লিন কি শিশু তার মায়ের কাছে বা বাবার কাছে শিখতে পারে না ? শিশুদেরকে কেজি ও নার্সারি স্কুলে গুলোতে যে সকল উদ্দেশ্যে পাঠাচ্ছেন তা কি সে সঠিক ভাবে পাচ্ছে ? এর উত্তর অভিভাবকরাই ভালো জানেন। হয়তো বলতে পারেন পাচ্ছে।আমি বলছি সঠিক ভাবে পাচ্ছে কি না ? আপনার বাচ্চা হোমওয়ার্ক কেনো করছে ? কেনো চোখে ঝিমুনি নিয়েও বই ধরে বসিয়ে রাখতে হচ্ছে ? হোমওয়ার্ক কি সে খুশীতে করছে নাকি চাপে পড়ে? ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে সে কেনো স্কুলের পড়া মুখস্ত করছে? সে যখন পড়া রেখে খেলার দিকে মনোযোগ দিতে চায় তখন কোন বিষয়টি তার স্বাধীনতা খর্ব করে? উত্তর অভিভাবকরাই দেবেন।সমাধানও তাঁদের কাছে ?

তিন চার বছরের শিশুর সাথে স্কুল,শিক্ষক,ডিসিপ্লিন ইত্যাদি শব্দ গুলো কতটুকু মানায় ? মা বাবা-ই এ সময় শিশুর সবচেয়ে বড় শিক্ষক এবং সর্বোচ্চ স্কুল। এ সময় শিশু কারো কাছে নিজেকে নিরাপদ মনে করে না। মা-বাবা শিশুকে রেখে কোথাও গেলে তখন বিষয়টি স্পষ্ট বোঝে আসে। তখন শিশু দাদা-দাদি বা অন্য কোনো নিকটাত্মীয়কেও নিরাপদ মনে করে না।অঝোরে কাঁদে । মা বাবার অবর্তমানে যেখানে দাদা-দাদিকে সে গ্রহণ করে না সেখানে তার জন্য স্কুল কতোটুকু উপযুক্ত!

দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর খোঁজা যাক।চার থেকে ছয় বছর বয়সের বাচ্চাদের জন্য আসলে কি স্কুল লাগে? নাকি এটা আমাদের অসুস্থ চিন্তা।এই স্কুল গুলোর সিলেবাসে কী থাকে ? ধরুন আছে‘অ’আ‘ক’খ প্রত্যেকটা বর্ণ ও তা দিয়ে দুটি বা চারটি করে শব্দ লিখা।আপনি পড়াচ্ছেন অ তে অজগর।ক তে কাক।ব-তে বাঘ ইত্যাদি।ইংরেজিতে পড়াচ্ছেন A-Z একি রকম করে।অ্যাপেল,ম্যাংগো, লায়ন,জু ইত্যাদি। গল্প পড়াচ্ছেন ঘুঘু ও পিঁপড়ের বা পরী ও কাঠুরে ইত্যাদি।এসবের উদ্দেশ্য হলো বাচ্চাদেরকে কিছু শব্দ শেখানো ও রিডিং মজবুদ করা। গল্পের মধ্য দিয়ে আবার নৈতিকতা জাগ্রত করার বিষয়টিও থাকে। কোমলমতি এই শিশুদের জন্য মাসিক ৫০০ থেকে ৫০০০ টাকা বেতন দিয়ে কোনো ভাবেই স্কুল গুলোতে পড়ানোর প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমার মনে হয় না।আপনি যদি আপনার বাচ্চাকে নিয়ে চিঁড়িয়াখানায় যান তখন সে আনন্দ অার বিস্ময়ের ভেতর দিয়ে কিছু পশু-পাখির নাম শিখবে। যা সে আগে শিখেনি এবং দেখেনি।শিশুকে নিয়ে পাহাড়ে ঘুরতে গেলে সে স্বচোক্ষে পাহাড় দেখবে।বিস্মিত হবে। ওঠতে চাইবে।সাগর পারে গেলে অবাক হয়ে সাগরের দিকে তাকিয়ে থাকবে।সাগরের কলকল শব্দ শুনবে ।ঝর্নায় গেলে আনন্দ পাবে আর পানির উৎস নিয়ে ভাববতে থাকবে। গ্রামে ঘুরতে নিয়ে গেলে গ্রাম্য চিত্রটা সে দেখতে পাবে। ধান কাটার দৃশ্য দেখবে, মাছ ধরার দৃশ্য দেখবে। ব্যাঙের ডাক শুনবে ।আর এসব বিষয় গুলোই স্কুলের বইতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে তাকে পড়তে দেওয়া হয় । সত্য হলো ঘুরে ঘুরে শিশু যে অভিজ্ঞতা আর জ্ঞান অর্জন করবে তা হাজার বছর কেজি স্কুল গুলোতে পড়েও পাবে বলে মনে হয় না।

সর্বশেষ বলবো যে শিক্ষক গুলো আপনার শিশুকে পড়াবেন তারা আসলে শিশুদের উপযোগী কিনা? ভালো শিক্ষক বা ভালো পড়ানোর বিষয় নয়। শিশুর উপযোগী শিক্ষক কিনা তা যাচাই করুন।শিশুকে তার স্কুল সম্পর্কে বলতে বলুন।শিক্ষকদের সম্পর্কে বলতে বলুন।শিশুর দেয়া উত্তর গুলো মার্ক করুন, ভাবুন কেজি স্কুলটি শিশুর উপযোগী কিনা ? নাকি অসুস্থ প্রতিযোগিতার বলি করে দিচ্ছেন আপনার আদরের সন্তানকে।

ব্যথা পেয়ে শিশুদের কাঁদা স্বাভাবিক।ওরকম কান্নার জন্য কোনো আপত্তি নেই।কিন্তু মানসিক চাপে যদি আপনার শিশু কাঁদে তা হবে ভয়ের কারণ। শুধু ভয় নয় প্রচণ্ড পরিতাপের বিষয়ও বটে।হয়তো এজন্য আপনাকে সারাজীবন সুখের বদলে দুঃখ বইতে হবে।

শিশুর স্বাধীনতা খর্ব করবেন না।আপনি নিজের অজান্তে শিশুর সৃজনশীলতাকে চাপা দেবেন না।

পূর্ববর্তী পোস্ট

অবশেষে যা বললেন ওমর ফারুক চৌধুরী

পরবর্তী পোস্ট

সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত দীন ইসলামের মৃত্যু ।

সংশ্লিষ্টপোস্ট

রাণীশংকৈলে ৫০ বছর পৃর্তিতে সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করল কেন্দ্রীয় হাইস্কুল
শিক্ষা

রাণীশংকৈলে ৫০ বছর পৃর্তিতে সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করল কেন্দ্রীয় হাইস্কুল

মে ৫, ২০২২
সমকাল সুহৃদ, কুবি শাখার নতুন কমিটি
শিক্ষা

সমকাল সুহৃদ, কুবি শাখার নতুন কমিটি

এপ্রিল ২২, ২০২২
শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ খুকৃবির বিরুদ্ধে
শিক্ষা

শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ খুকৃবির বিরুদ্ধে

এপ্রিল ১৮, ২০২২
পাবিপ্রবিকে আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে     তোলা হবে- উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন
শিক্ষা

পাবিপ্রবিকে আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলা হবে- উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন

এপ্রিল ১৬, ২০২২
কাঁচপুর ওমর আলী স্কুল ব্যাচ ১২’র ইফতার ও পুণর্মিলনী
শিক্ষা

কাঁচপুর ওমর আলী স্কুল ব্যাচ ১২’র ইফতার ও পুণর্মিলনী

এপ্রিল ১৫, ২০২২
ইসলামের দৃষ্টিতে পহেলা বৈশাখ
নাগরিক মন্তব্য

ইসলামের দৃষ্টিতে পহেলা বৈশাখ

এপ্রিল ১০, ২০২২
কুবিতে রসায়ন সোসাইটির কমিটি ঘোষণা
শিক্ষা

কুবিতে রসায়ন সোসাইটির কমিটি ঘোষণা

এপ্রিল ৬, ২০২২
কুবিতে শুভসংঘের নতুন কমিটি গঠন
শিক্ষা

কুবিতে শুভসংঘের নতুন কমিটি গঠন

এপ্রিল ৫, ২০২২

Discussion about this post

  • ট্রেন্ডিং পোস্ট
  • মন্তব্যসমূহ
  • সর্বশেষ

সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ দিচ্ছে বাংলাদেশ অনলাইন পত্রিকা আজ সমাচার

এপ্রিল ৯, ২০২১
অগ্রযাত্রা সংস্থার ভূয়া বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা

অগ্রযাত্রা সংস্থার ভূয়া বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা

জুন ২৩, ২০২১
খোরশেদ ও ছোট বোন লুনার জন্য দোয়া চাইলেনঃ ফয়েজ

খোরশেদ ও ছোট বোন লুনার জন্য দোয়া চাইলেনঃ ফয়েজ

মে ৩১, ২০২০
আদালত ও আইনমন্ত্রানালয়ের  নির্দেশে অতি দ্রুত নিয়োগ পাচ্ছেন ২২০৭ শিক্ষক

আদালত ও আইনমন্ত্রানালয়ের নির্দেশে অতি দ্রুত নিয়োগ পাচ্ছেন ২২০৭ শিক্ষক

জুন ৫, ২০২১
অগ্রযাত্রা সংস্থার ভূয়া বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা

অগ্রযাত্রা সংস্থার ভূয়া বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা

0

সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ দিচ্ছে বাংলাদেশ অনলাইন পত্রিকা আজ সমাচার

0
ভাবিকে ধর্ষণের অভিযোগে দেবরের বিরুদ্ধে মামলা

ভাবিকে ধর্ষণের অভিযোগে দেবরের বিরুদ্ধে মামলা

0
রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

0
রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

মে ১৯, ২০২২
ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর     কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

মে ১৯, ২০২২
রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

মে ১৯, ২০২২
রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

মে ১৯, ২০২২

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

মে ১৯, ২০২২
ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর     কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

মে ১৯, ২০২২
রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

মে ১৯, ২০২২
রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

মে ১৯, ২০২২
Facebook Twitter Google+ Youtube RSS

সাম্প্রতিক খবর

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

রূপগঞ্জে ট্রাক চাকায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

মে ১৯, ২০২২
ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর     কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

ঝালকাঠিতে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদের উপর কৃষক-কিষানী প্রশিক্ষণ

মে ১৯, ২০২২
রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে ফাইনালে ভোলাবো ইউনিয়নের জয়লাভ

মে ১৯, ২০২২
রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

রানীশংকৈলে ভুমিসেবা সপ্তাহ পালন

মে ১৯, ২০২২
আজ সমাচার

সম্পাদকঃ মোঃ মাসুম বিল্লাহ
প্রকাশকঃ মোঃ মাসুদ হাসান।

যোগাযোগের ঠিকানাঃ তমিজউদ্দিন কমপ্লেক্স ( দ্বিতীয় তলা) উদ্ভবগঞ্জ,সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ।


ই-মেইলঃ admin@ajsamachar.com অথবা, ajsamachar2019@gmail.com

মোবাইলঃ ০১৩০৮০৯৪২১৫

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত২০১৯ , আজ সমাচার।

No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
    • রাজনীতি
    • অর্থনীতি
  • দেশজুড়ে
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • সিলেট
    • বরিশাল
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
    • ঢলিউড
    • বলিউড
    • হলিউড
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য
  • শিক্ষা
  • ব্যবসা-বাণিজ্য
  • বিবিধ
    • স্বাস্থ্য
    • ইসলাম ও জীবনযাপন
    • প্রবাসের কান্না
    • লাইফস্টাইল
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • নাগরিক মন্তব্য

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত২০১৯ , আজ সমাচার।