দেশের এ ক্রান্তি লগ্নে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সকাল থেকে রাত্র পর্যরন্ত জনগনের অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে কাজ করছেন গরীবের উকিল নামে খ্যাত এডভোকেট মো: ফিরোজ মিয়া। গত ২৪ শে এপ্রিল সকাল ৮:৩০ থেকে রাত্র ৮:৩০ মিনিট পযর্ন্তসোনারগাঁও পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের হাতকোপা, অনন্তমুছা, চৌদানা, পৌর ভবনাথপুর, দত্তপাড়া (মুসলিম নগর), জয়রামপুর, গোবিন্দপুর, চক সোনারগাঁ, বাড়ি শ্যামকুমার, দক্ষিন ষোলপাড়া মোট ১০ গ্রামে সচেতনামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরন এবংসোনারগাঁ উপজেলা গেইটে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে মাক্স বিতরন করে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছেন।
এটুকুতে ক্ষান্ত হননি তিনি, এই প্রতিবেদককে জানান, নিজের জীবনের কথা না ভেবে সারাক্ষন সাধারন ও গরীব জনগনের কথাভেবে অকুতভয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। জনগনের যানমালের নিরাপত্তাকে অগ্রাধীকার দিয়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গরীব মানুষকেনগদ টাকা দিয়ে সাহায্য করছেন।
হাতকোপা গ্রামের কয়েকজন বৃদ্ধা জানান প্রতিটি গ্রামে যদি এডভোকেট মো: ফিরোজ মিয়ার মতো কাজ করতো তবে খুব সহজেজনগনের দূর্ভোগ লাগব হতো। অনন্ত মুছা গ্রামের কয়েকজন বৃদ্ধা জানান, এমন এডভোকেট পেয়ে আমরা গর্বিত। তিনিআমাদেরকে অসহায় হিসেবে দেখেন না, নিজের বাবা মায়ের মতো আদর করেন। আমরা তার দীঘায়ু ও মঙ্গল কামান করি।
এ ব্যাপারে এডভোকেট মো: ফিরোজ মিয়া বলেন, দেশের এ দুঃসময়ে ঘরে বসে থাকার জন্য এডভোকেট হইনি। জনগনের সেবাকরাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। সোনারগাঁ পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের প্রতিটা মানুষ আমার পরিবারের সদস্য। আমি থাকতেআমার পরিবারের একজন সদস্য সমস্যা থাকবে তা আমি তা মানতে পারব না। আমি আগামী পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডেরভোটের জন্য তাদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখছি না। পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের জনগনের সেবা করতে পারলে আত্মাশান্তি পায়।যেদিন থেকে করোনার আগ্রাসনের খবর পেয়েছি সেদিন থেকে আমি ঘুমাতে পারি না। আমি আমৃত্যু জনগনের পাশেথাকতে চাই। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ্ আমাকে সুস্থ্য রাখে।
Discussion about this post