জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ জয়পুরহাটে জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজের প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম রফিকের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, নারী কেলেঙ্কারি, একক সেচ্ছাচারীতা ও প্রেসক্লাবের নিয়ম বহীর্ভূত ভাবে কোন মিটিং ছাড়াই কাউকে না জানিয়ে কয়েকজন সাংবাদিককে তালিকা থেকে বাদ দিয়ে সদস্যদের একটি তালিকা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের পেইজে মঙ্গলবার দুপুরে আপলোড করেন। মঙ্গলবার বিকেলে জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার বেশ কয়েকজন সাংবাদিক নিউজ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য জয়পুরহাট থানায় গেলে সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম রফিকের সাথে থানার গেটে দেখা হয়। তার নিকট তালিকা থেকে বাদ দেওয়া সদস্যরা মিটিং ও নোটিশ ছাড়া কেন বাদ দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে সাংবাদিক রফিক অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে বেরিয়ে যাওয়ার পথে ওই সাংবাদিকদের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রফিকের সাথে থাকা কয়েকজন অজ্ঞাত ব্যক্তি ও রফিক, তোদেরকে জেলের ভাত খাওয়াবো ও হাত পা ভেঙ্গে দিব বলে থানার সামনে রাস্তার উপরে অতর্কিত হামলা চালায়। এ ঘটনায় সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা বাদী হয়ে জয়পুরহাট থানায় একটি এজাহার দিয়েছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, ২ নং রেল স্টেশন রোডে অবস্থিত জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা, সদস্য এস.এম শফিকুল ইসলাম, মিলন রায়হান, চম্পক কুমার, মেহেদী হাসান রাজু সহ অন্যান্য সদস্যদের কোন নোটিশ বা মিটিং ছাড়াই প্রেসক্লাবের নতুন তালিকা মঙ্গলবার (৭ জুলাই) দুপুরে জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে আপলোড ও রফিকুল ইসলাম রফিকের আইডি থেকে শেয়ার করা হয়। এরপর বিকেল ৫টার দিকে আরটিভি ও সময়ের আলোর জেলা প্রতিনিধি রাশেদুজ্জামান রাশেদ, বাংলা টিভি ও দেশ রূপান্তরের জেলা প্রতিনিধি রেজাউল করিম রেজা, মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি বিপুল কুমার সরকার, এশিয়ান টিভি ও আমার সংবাদের জেলা প্রতিনিধি গোলাপ হোসেন, গেøাবাল টিভির জেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম খাঁন, জয়যাত্রা টিভির জেলা প্রতিনিধি সুলতান আহমেদ, দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ ও স্বাধীন বাংলার জেলা প্রতিনিধি মিলন রায়হান, দৈনিক আমার বার্তা ও বাংলা সময়ের জেলা প্রতিনিধি চম্পক কুমার, দেশ বার্তার অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ, স্বাধীনতা অনলাইন টিভির রুহুল আমিনসহ আরো কয়েকজন সাংবাদিক জয়পুরহাট থানার অফিসার ইনচার্জের কাছে নিউজ সংক্রান্ত কাজে যাচ্ছিলেন। থানা চত্ত¡রে ঢুকতেই সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম রফিক থানা থেকে বাইরে যাওয়ার পথে সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা, সাংবাদিক রফিককে জিজ্ঞেস করেন, কোন মিটিং, নোটিশ বা সিদ্ধান্ত ছাড়াই আপনি আমাদের নাম বাদ দিয়ে ফেসবুকে নতুন তালিকা আপলোড করেছেন কেন? এমন প্রশ্নে উত্তরে রফিক থানার সামনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং বলেন, এবার তো তোদের প্রেসক্লাব থেকে বের করে দিয়েছি। এরপর হাজতে পাঠাবো। তখন সাংবাদিক রেজা বলেন, টাকার বিনিময়ে যখন যাকে ইচ্ছে সদস্য করেন আবার ইচ্ছে মতো তালিকা থেকে বাদ দেন। এইটা কোন নিয়ম হতে পারে না। তাহলে আমাদের টাকা ফেরৎ দেন। একথা বলতেই তার সাথে অজ্ঞাত আরো কয়েকজন এগিয়ে আসেন এবং ততক্ষণাৎ রফিকসহ সাথে থাকা কয়েকজন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা, বিপুল কুমার সরকার, গোলাপ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম খাঁনসহ কয়েকজন সাংবাদিকের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তখন রফিক ও তার সহযোগিতা মাই টিভির সাংবাদিক বিপুল কুমার সরকারের গলা থেকে স্বর্ণের চেন ও রেজাউল করিম রেজার নিকট থেকে ২৪,৫০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ ব্যাপারে সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা বাদী হয়ে ১০ জন সাংবাদিককে স্বাক্ষী করে রফিকুল ইসলাম রফিক সহ অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে জয়পুরহাট থানায় একটি এজাহার করেছেন।
এ ব্যাপারে রেজাউল করিম রেজা বলেন, ২ নং স্টেশন রোডে অবস্থিত জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাব একটি নামমাত্র প্রেসক্লাব। পাড়া বা মহল্লার সাধারণ ক্লাবেরও কিছু নিয়ম আছে। কিন্তু এই প্রেসক্লাবের কোন নিয়ম নেই। নাম সই করতে পারে না এমন মানুষদেরকেও টাকার বিনিময়ে এই প্রেসক্লাবের সদস্য করে নেয় রফিক। তার নানা অপকর্মের সহযোগিতা করলেই এ প্রেসক্লােেবর সদস্য হওয়া যায়। প্রেসক্লাবের অনিয়মের ব্যাপারে প্রতিবাদ করলেই তিনি একক ইচ্ছে মতো তালিকা থেকে বাদ দিয়ে থাকেন। যা জেলার সকল সাংবাদিকেরা জানেন।
এছাড়াও কয়েকশ ব্যক্তিকে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন বৈধ, অবৈধ মিডিয়ার সাংবাদিক ও প্রেসক্লাবের সদস্য বানিয়ে নিয়মিত অর্থ ব্যনিজ্য করে আসছেন। সম্প্রতি অনুমোদন বিহীন একটি অনলাইন পোর্টাল ও ফেসবুক পেইজ তৈরি করে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের অর্থ ও তার অনিয়ম, অপকর্মের সহায়তা না করলে ইচ্ছে মতো তাদের আবার বাদও দিচ্ছেন। যা জয়পুরহাটের সাংবাদিক, সুধীজনসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষ জানেন।
জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্য ও বর্তমানে মডেল প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক জনতার জেলা প্রতিনিধি গোলজার হোসেন বলেন, আমিও ওই প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলাম। তিনি নিজের ইচ্ছে মতো সকাল বিকেল প্রেসক্লাবের তালিকা পরিবর্তন করেন। গত বছর হঠাৎ দেখি তালিকায় আমার নাম নেই। তার এই একক সেচ্ছাচারিতা বন্ধ করা দরকার।
জয়পুরহাট মডেল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি বিপুল কুমার সরকার বলেন, আমিও ঐ প্রেসক্লাবের দপ্তর স¤পাদক ছিলাম। তার অপকর্ম, কুকর্ম, চাঁদাবাজীর সহায়তা করতাম না দেখে হঠাৎ দেখি তালিকায় আমার নাম নেই। এই রফিক সাংবাদিক নামের কলঙ্ক।
জয়পুরহাট মডেল প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, এশিয়ান টিভি ও আমার সংবাদের জেলা প্রতিনিধি গোলাপ হোসেন বলেন, আমাকে হত্যা করার হুমকি দেওয়ায় আমি থানায় জিডি করেছি। আমিও ওই প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলাম, হঠাৎ দেখি তালিকায় আমার নাম নেই। রফিককে অর্থের জোগান না দিতে পারলে তাকে বাদ দেয়। এটা রফিকের নিয়মিত ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।
অনুমোদনবিহীন অনলাইন পোর্টাল ও পেইজ দৈনিক তুলসীগঙ্গার সাবেক জুনিয়র স্টাফ রিপোর্টার সাব্বিব হোসেন বলেন, তার অপকর্মের সহযোগিতা না করায় ও তার কথা মতো বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে চাঁদা না এনে দেওয়ায় মিথ্যা অভিযোগে আমাকে অব্যাহতি দিয়েছে। তারপর থেকে আমার বিভিন্ন রকম ক্ষতি সাধন করার হুমকি-ধামকি দেয়। এ কারণে আমি থানায় জিডিও করেছি।
বর্তমান জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সদস্য ও একুশে টিভির জেলা প্রতিনিধি এস.এম শফিকুল ইসলাম বলেন, এ বাদ দেওয়া আবার নতুন কি। যখন যাকে খুশি বাদ দেয় আবার যাকে খুশি নেয়। আমাকে বাদ দিয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ্, আমি কলঙ্ক মুক্ত হয়েছি। সব গিরিঙ্গি ওই রফিক ও আর একজনের। ওই প্রেসক্লাবের সদস্য মিলন রায়হান, চম্পক কুমার, মেহেদী হাসান রাজু বলেন, আমরা হঠাৎ করে মঙ্গলবার দুপুরের পর ফেসবুকে দেখি আমাদের নাম বাদ দিয়ে প্রেসক্লাবের একটি নতুন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যা বাংলাদেশের অন্য কোন প্রেসক্লাবের হয় কিনা আমাদের জানা নেই। সতর্ককরণ নোটিশ নেই, অপরাধ কারণ দর্শানো নোটিশ নেই, মিটিং নেই, রেজুলেশন নেই কিছুই নেই। রফিক যখন যাকে ইচ্ছে মতো বাদ দেয়। আবার ইচ্ছে মতো অথের্র বিনিময়ে সদস্য করে নেই। এই রফিক একটা প্রতারক।
জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্য এ্যাডভোকেট আরাফাত রহমান মুন বলেন, জেলা প্রেসক্লাবের রফিক প্রেসক্লাবের নামে অনিয়ম, দুর্নীতির একটি আতুড়ঘর তৈরি করেছে। আমিও ওই প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলাম। দেড় বছর আগে কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ দেখি প্রেসক্লাবের তালিকা থেকে আমার নাম নেই। একই কথা বলেন ওই প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্য রাসেল বাবু।
ওই জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি ও বর্তমান জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের এক অংশের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) জেলা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান মিন্টু বলেন, রফিকের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, সেচ্ছাচারিতা, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে তাকে প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্রের কোরাম অনুয়ায়ী বহিস্কার করা হয়। এই রফিক যাকে তাকে সাংবাদিক বানিয়ে তাদের দিয়ে নিজের স্বার্থ সিদ্ধি উদ্ধার করছে এবং সাংবাদিক সমাজটাকে সে কুলশিত করছে।
ওই জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক সভাপতি ও বাংলা ভিশন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আমিও একসময় সভাপতি ছিলাম। এসব কারণেই আমি ওই প্রেসক্লাব থেকে অন্য প্রেসক্লাবে চলে গেছি।
ওই জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের দুই বারের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান জেলা প্রেসক্লাবের এক অংশের সভাপতি এবং চ্যানেল আইয়ের জেলা প্রতিনিধি শফিউল বারী রাসেল বলেন, ভ্যানওয়ালা, পানওয়ালা, রং মিস্ত্রি, এ জাতীয় মানুষদেরকে সে সাংবাদিক তৈরি করে রফিক নিজের আখের গোছায়। সে সাংবাদিক নামের কলঙ্ক। তার সেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম ও চাঁদাবাজি নানা অভিযোগের ভিত্তিতে কারণে তাকে জেলা প্রেসক্লাব থেকে বহিস্কার করা হয়। আরটিভির জেলা প্রতিনিধি ও জেলা প্রেসক্লাবের এক অংশের সহ-সভাপতি রাশেদুজ্জামন রাশেদ জানান, রফিকের ওই প্রেসক্লাবের এক সময় সদস্য ছিলাম আমি। এই রফিক সাংবাদিক সমাজটার জন্য ক্ষতিকর। তার অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও সেচ্ছাচারিতা আমরা জেলা প্রেসক্লাবের সদস্যরা অন্যত্র ঘর ভাড়া নিয়ে জেলা প্রেসক্লাব করেছি। তাকে প্রেসক্লাবের নিয়ম অনুযায়ী বহিস্কার করেছি। ওই প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্য আরমান হোসেন বলেন, অর্থ, নারী, সেচ্ছাচারিতা, সংগঠন বিরোধী কার্যক্রম করায় ও যখন যাকে ইচ্ছে মতো সদস্য করে আবার ইচ্ছে মতো তালিকা থেকে বের করে দেয়। এসব নানা অনিয়মের কারণেই সেখান থেকে অন্য ক্লাবে চলে এসেছি। ওই রফিক জয়পুরহাটের সাংবাদিক নামের কলঙ্ক বলা যায়।
জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শেখর মজুমদার বলেন, এই রফিক এতোটাই জঘন্য ওর কথা বলতেই আমার ঘৃণা হয়। সাংবাদিকতার নামে এই রফিক নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, লোচ্চামি, হুমকি-ধুমকি দিয়ে মানুষের নিকট টাকা ইনকাম করে। রফিক ষড়যন্ত্র তোমাদের মতো একই ভাবে আমাকে সভাপতি’র পদ থেকে বাদ দিয়েছিল। এ জন্যই আমি সাংবাদকিতা ছেড়ে দিয়েছি। এই রফিক জঘন্য ছেলে পেলেদের সাংবাদিক বানানোর এজেন্ট নিয়েছে এবং তাদের দিয়ে নানা অপকর্ম করাচ্ছে। একে সাংবাদিক সমাজ থেকে বের করে উচিত শিক্ষা দেওয়া দরকার।
জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের নিবার্হী সম্পাদক ও সাংবাদিক রফিকের শ্যালক জাকির হাসান সোহাগ মুঠোফোনে জানান, আমি গ্রামের বাড়িতে আছি। কয়েকজন সাংবাদিককে বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশের ব্যাপারে মিটিং বা নোটিশ সম্পর্কে কিছুই জানিনা। কোষাধ্যক্ষ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, কোন সময়ই মিটিংয়ের নুতন তালিকা প্রণয়ন হয়না। ঐ রফিক তার সাথে আরেকজন মিলে এই অনিয়ম গুলো করে। বিগত সময়েও এরকম অনিয়ম করেই চলেছে। কোন মিটিং, নোটিশ কোন কিছুই হয়নি। এটাতো আয়নার মতো পরিস্কার। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন বলেন, কয়েকজন সাংবাদিককে বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশের ব্যাপারে কোন মিটিং, নোটিশ কোন কিছুই হয়নি। এ ব্যাপারে আমার জানা নেই। এদিকে জেলা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মতলুব হোসেন বলেন, এই রফিক আমাকে এক সময় কোন কারণ ছাড়া বাদ দিয়েছিল। তখন কেউ প্রতিবাদ করেনি। আজ সেই প্রতিবাদ হচ্ছে। নতুন তালিকার ব্যাপারে আমি কিছুই জানিনা। এটা রফিকের একক সিদ্ধান্ত।
এ ব্যাপারে জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস.এম সোলায়মান আলী বলেন, কয়েকজন সাংবাদিকের নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশ করার ব্যাপারে আমি কিছু জানিনা। আমি বিষয়টি দেখতেছি।
Discussion about this post