আমিনুর রহমান,লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ
লালমনিরহাট হাতীবান্ধা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান কর্মকর্তা ডাঃ নাঈম হাসান (নয়ন)এর কর্মদহ্মতা ও সু-নির্দিষ্ট নিজ পরিকল্পনায় হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এর বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করে আসতেছেন।
হাতীবান্ধা বাসী জানান, ২০১৩ ইং সালের পূর্বে হাতীবান্ধা হাসপাতালের কোন উন্নতি দেখা যায়নি এমনকি ঔষধের হ্মেত্রেও শুধু অ্যান্টাসিড আর প্যারাসিটামল ছাড়া কিছুই পাওয়া যায়নি। কিন্তু ২০১৪ইং সালে ডাঃ নাঈম হাসান উক্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এ মেডিকেল অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। তাঁর কর্ম দহ্মতায় তিনি আবাসিক মে্ডিকেল অফিসার এবং পরে স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে পদন্নোতি পেয়েছেন। তিনি যোগদানের শুরু থেকে দহ্মতার সাথে শত শত গর্ববতী মহিলার সিজার, অপারেশনসহ সু-চিকিৎসা করে আসতেছেন। তাঁর কর্ম স্থলে দায়িত্বের কোন অবহেলা নেই। এছাড়াও হাসপাতালে কর্মরত সকল ডাঃ এবং নার্স রুগীদের সু-চিকিত্সা-সহ হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন জনসাধারণের সেবা দিয়ে আসতেছেন। এদিকে ডাঃ নাঈম হোসেনের দহ্মতা ও নিজ পরিকল্পনায় উক্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এর বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন এবং এখনো উন্নয়নের কাজ অব্যাহত রেখেছেন। আবাসিক ভবন থেকে শুরু করে পুরো কমপ্লেক্স মেরামত, প্রবেশ পথে নতুন গেট তৈরি, থাইগ্লাস লাগানো ল্যাব কহ্ম তৈরি, জরুরী বিভাগ মেরামত, ডাক্তার ডিউটি রুম, কনফারেন্স রুম, রুগীর খাবারের ডাইনিং রুম, পরিসংখ্যান কহ্ম, মোটরসাইকেল রাখার নতুন গ্যারেজ তৈরি, পয়জনিং ওয়াস রুম, পুরো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সার্চ লাইট লাগানো, অকেজো জেনারেটর মেরামত ও চালু করা, আইপিএস ব্যাবস্থা, আবাসিক এলাকা নিরাপদের জন্য প্রবেশ পথে গেট তৈরি, আউট ডোরে মুজিব আর্কাইভ, অন্ত বিভাগ, শতভাগ ঔষধ বিতারন, এবং তথ্য সেবাসহ আরও অনেক উন্নয়ন মূলক কাজ অব্যাহত রেখেছেন।
জনসাধারণ আরও জানান যে, ডাঃ নঈম হাসান হলেন স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নের চাবিকাঠী। তাঁর মত সৎ ও যোগ্য ডাঃ দেশের প্রতিটি হাসপাতালে থাকলে দেশের প্রতিটি মানুষ স্বাস্থ্য সেবা পাবে এবং দেশের প্রতিটি হাসপাতালের উন্নয়ন হবে।
Discussion about this post