পৃথিবীতে কম সংখ্যক মানুষই আসেন, তাদের চারপাশের সবকিছুকে আলোকিত করার জন্য। তাদের উপস্থিতি সবাইকে আনন্দে মাতিয়ে রাখে। সামাজিক কিংবা পারিবারিক বন্ধনে বেঁধে রাখেন আশেপাশের মানুষগুলোকে। পঙ্কিলতা যাদেরকে কখনো স্পর্শ করেনা। মন হয়না কখনো কলুষিত। নিষ্পাপতাই যাদের প্রধান শক্তি – ঠিক সেরকম একজন মানুষ মোহাম্মদ হোসাইন।
রবিবার (১৫ডিসেম্বর) এই নেতার জন্মদিন।তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক।নিজ গ্রামে সোনারগাঁও ছাত্রলীগ পরিবারের উঠোনে নিয়মিত পদচারন, যারা করেন সোনারগাঁও ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠন সবাই মোহাম্মদ হোসাইনকে নিজের বড় ভাইয়ের মতোই শ্রদ্ধা করেন। তাই আজ তার জন্মদিন সবাই মনে রেখেছেন। ছাত্রলীগ পরিবারের সদস্যরা হোসাইন কে সব সময় তাদের একজন অভিভাবক হিসেবে মনে রেখেছে এবং রাখবে। সবাই আশাবাদী শুধু ছাত্রলীগ নয়, ব্যাক্তিগত জীবনেও তিনি সবার পাশেই আছেন এবং এভাবেই থাকবেন সারাজীবন।
ছোটকাল থেকে পিতার বঙ্গবন্ধু প্রীতি দেখে দেখেই মূল্যত আওয়ামী লীগের প্রতি অনুরাগী হয়ে উঠা। ছাত্র জীবনেই রাজনীতির মাঠে খুব অল্প সময়েই তিনি বেশ নাম কামিয়ে নেন। সাংগঠনিক দক্ষতায় তৃণমূল্যের রাজনীতিতে ব্যাপক জনপ্রিয়ও তিনি।
জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই মোবাইল ফোন কিংবা ফেইসবুক দুটোতেই শুধুই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর তার বাসা? সে তো জন্মদিনের প্রথম প্রহর থেকেই বন্ধু, কর্মী, ছোট ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের দখলে। যেন ঈদের মিলনমেলা। আসলেই তো ঈদ। কারন বন্ধু, কর্মী, ছোট ভাই আর শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে মোহাম্মদ হোসানের জন্মদিন মানেই বিশেষ কিছু, যা আসে প্রতিবছরে মাত্র একবার।
তাঁর শুভাকাঙ্খীদের যত শুভেচ্ছাবাণী ফেসবুকে পোস্ট করা হচ্ছে,তার কিছু সংগৃহীত অংশ এখানে তুলে ধরা হলো:
Discussion about this post