বাধন রায়,ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে লঞ্চ ট্রাজেডির ঘটনায় পঞ্চম দিনে মঙ্গলবার সকাল ৯টায় ঝালকাঠির লঞ্চঘাট সংলগ্ন মাঝনদী থেকে অজ্ঞাত যুবকের (৩২) মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। এই যুবকের মুখমন্ডল পোড়া ছিল এবং শরীলে অফ হোয়াইট শীতের পোশাক ছিল ও পড়নে জিন্সের প্যান্ট ছিল জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার ডি.এ.ডি শফিক । লাশটি ময়নাতদন্ত এর জন্য হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে। এই নিয়ে ঝালকাঠিতে নিখোজ ২ জনের লাশ উদ্ধার হল। লঞ্চ দুর্ঘটনার দিন ৩৭ জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল এবং নিখোজ ২ জনের উদ্ধারের পরে এই সংখ্যা ৩৯ এসে দাড়ায়।
অন্যদিকে লঞ্চ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তর পক্ষ থেকে মৃত্যুর জন্য দায়ী করে লঞ্চ মালিক হামজা লাল শাহ ও লঞ্চ স্টাফ ৮ জনকে আসামী করে ঝালকাঠির থানায় সোমবার মধ্য রাতে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় আসামীদের তালিকায় আরো কিছু অজ্ঞাত ব্যাক্তির সংখ্যা রয়েছে। ঢাকার বকসনানগর এলাকার খলিলুর রহমানের পুত্র মনির হোসেন বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেছে। লঞ্চ ট্রাজেডির ঘটনায় তার নিখোজ বোন তাসলিমা আক্তার (৩০), তাসলিমার বড় মেয়ে সুমাইয়া আক্তার মিম (১২) ও সুবর্না আক্তার তানিয়া ( ৮) ও তাসলিমার ভাতিজা জুনায়েদ ইসলাম বায়েজিদ (২০) নিখোজ রয়েছে। এরা এই লঞ্চযোগে একসঙ্গে বরগুনায় তাসলিমা আক্তারের শ্বশুরবাড়ী যাচ্ছিল
Discussion about this post