মাও:রেজাউল করীমঃ
কুরআন সারা বছর,বছরের প্রতিটি মুহূর্তের স্বর্ণ -আমল।মহান আল্লাহ তায়ালার সাথে বান্দার সম্পর্কের অন্যতম সেতু হলো আল কুরআন।তারপরও রমজানের সাথে রয়েছে এর বিশেষ সম্পর্ক। কারন মহান আল্লাহ তায়াল মাহে রমজানে কুরআন মাজিদ নাজিল করেছেন।ইহা হেদায়েতের দীপক প্রদীপ ।
মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, “রমজান মাস যাতে কুরআনমজিদ অবতীর্ণ হয়েছে।”(বাকারা-১৮৫)
মহান আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, “এই কুরআনকে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন মুওাকিনদের জন্য পথনিদর্শক। “(বাকারা-২)
মহান আল্লাহ তায়ালা মাহে রমজান নিয়ে তার কালামে হাকিমে এরশাদ ফরমান,
“হে ঈমানদারগন! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেমনটি ফরজ করা হয়েছিলতোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর -যেন তোমরা মুওাকী হতে পার।”(বাকারা-১৮৩)
কুরআন রোজা ও তাকওয়ার এই সম্পর্কীয়র সুবাদেই রমজান হয়ে উঠে কুরআনের মাস।
রমজান মাসে কুরআন তেলাওয়াত ,খতমে তারাবীহ, তাহাজ্জুদে তেলাওয়াতের মধুর আয়োজন হয়।যা শহরে,গ্রামে পাড়ায় পাড়ায় ধর্ম প্রান মুসুল্লিরা সে মধু আহরণের জন্য গুরে বেড়ায়।এই মহিমাময় কুরআন আমাদের ঈমান ও আমলকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলে।মাহে রমজানে কুরআন তেলাওয়াতের গুরুত্ব অপরিসিম।
Discussion about this post